নিজস্ব প্রতিবেদক:- নারীদের জন্য সংরক্ষিত আসনের বর্তমান পদ্ধতিতে সংসদ সদস্যদের স্থানীয় জনগণের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ গড়ে ওঠে না — এই বাস্তবতা তুলে ধরে এনসিপি থেকে প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে, নারী সাংসদের যেন নির্দিষ্ট আসন থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে মানুষের ভোটে নির্বাচিত হওয়ার সুযোগ থাকে।
এই প্রস্তাব নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের এক শিক্ষক এবং সমর্থন করেছেন নির্বাচন কমিশনের এক কর্মকর্তা।
তাদের বিভ্রান্তির জবাবে ডাঃ তাসনিম জারা লেখেন:
🟢 সংসদ সদস্য শুধু আইন প্রণয়ন করেন না, করেন জনগণের অভিজ্ঞতা আর সমস্যা থেকে শেখা নীতির প্রতিনিধিত্ব।
🟢 যাদের ভোটে নির্বাচিত হন না, তাদের জবাবদিহি থাকে কেবল দলের কাছে—not জনগণের কাছে।
🟢 সংসদ সদস্য হবেন নীতিনির্ধারক, স্থানীয় সরকারের দুর্বলতা সংসদে তুলে ধরবেন।
🟢 যুক্তরাজ্যের এমপিদের মতো জনগণের সঙ্গে সরাসরি সংযোগই একজন এমপির সাংবিধানিক বৈধতা দেয়।
ডাঃ তাসনিম জারার ভাষায়:“আমরা চাই নারী নেতৃত্ব আসুক। কিন্তু সেটা যেন হয় প্রকৃত রাজনৈতিক ক্ষমতা দিয়ে, যেখানে তারা আইন করবেন, জবাব দেবেন, এবং মানুষের কাছে দায়বদ্ধ থাকবেন। এটাই তো গণতন্ত্র।”